এ সপ্তাহের স্ম্যাকডাউনের মেইন ইভেন্টে দীর্ঘ ৪ বছর পর স্ম্যাকডাউনে রিটার্ন করেন WWE এর চেয়ারম্যান ভিন্স মিকম্যান। এসেই তিনি কেভিন এবং শেনের মধ্যকার সমস্যা নিয়ে কেভিনের সাথে খুলাখুলি কথা বলেন এবং সমস্যাটি সমাধানের উদ্দেশ্যে স্ম্যাকডাউনের পরবর্তী পিপিভি Hell in a Cell-এ তাদের মধ্যে একটি ম্যাচ ঘোষণা করেন।

স্টিপুলেশন - Hell in a Cell Match 

সাথে এও ঘোষণা করেন যে, ম্যাচটিতে যদি কেভিন হারে তাহলে তাকে ফায়ার করা হবে।

এরপরেই ঘটে দারুণ এক ঘটনা। কেভিন, ভিন্সকে হেডবাট দেয়, ফলে ভিন্সের মাথা ফেটে যায়। এরপরে তাকে একটি সুপারকিক এবং ফ্রগ স্প্ল্যাশ দেয় কেভিন। পুরোপুরি ডেস্ট্রাকটিভ গিমিকে প্রদর্শন করা হয়েছে কেভিনকে। এটা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। তবে এর চেয়েও বেশি প্রশংসার দাবী রাখে ভিন্স মিকম্যানের সাহসিকতা। নীচে সেগমেন্টটির ভিডিও দেওয়া হল-



ফেসবুক, ট্যুইটারসহ সোশ্যাল মিডিয়ার সব জায়গায় রেসলিং ভক্তরা ভিন্সের এই সাহসিকতার প্রশংসা করেছে। সত্তরোর্ধ্ব একজন ব্যক্তি যিনি কিনা নিজের কোম্পানির জন্যে এখনো অবলীলায় হেডবাট, সুপারকিক এবং ফ্রগ স্প্ল্যাশের মত মারাত্মক মুভ সেল করতে পারে তার প্রশংসা না করে পারা যায়?? 🙂

যাই হোক, সম্প্রতি ভিন্সের এই হেডবাট সেল এবং রক্ত বের হওয়া নিয়ে রেসলিং বিশারদ ডেভ মেল্টজার একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। 

মেল্টজারের মতে, 
ভিন্স এবং কেভিনের মধ্যকার এই সেগমেন্টের পূর্বেই ভিন্স ব্লেডের সাহায্যে তার মাথা কাটে এবং নু-স্কিনের সাহায্যে সেই কাটা জায়গাটা কভার করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হয়ে যায়। 

এরপরে একে একে কেভিন এবং ভিন্স রিংয়ে আসে এবং বাকযুদ্ধে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে ভিন্সকে কেভিন সেই কাটাস্থানে হেডবাট দেয় এবং সেখান থেকে নু-স্কিন ভেদ করেই পুনরায় রক্তপাত শুরু হয়। আর এভাবেই কেভিন এবং ভিন্সের হাত ধরে স্ম্যাকডাউন পেয়ে যায় দারুণ এবং সফল একটি সেগমেন্ট!!! 👏

আবারো বলছি, এটা শুধুই ধারণা। এটাই যে সত্যি তার গ্যারান্টি নেই। আসলে সেদিন কি ঘটেছিল সেটা এখন পর্যন্ত অজানাই রয়েছে। তবে, WWE এর পূর্ব ইতিহাস ঘাটলে ঘটনাটা অনেকটা এমনি হতে পারে বলে ধারণা করা যায় 🙂
• লেখকঃ Ratul Islam Antor

কেভিন ও ভিন্সের সেগমেন্টের সফলতায় পর্দার পেছনের কাহিনী


এ সপ্তাহের স্ম্যাকডাউনের মেইন ইভেন্টে দীর্ঘ ৪ বছর পর স্ম্যাকডাউনে রিটার্ন করেন WWE এর চেয়ারম্যান ভিন্স মিকম্যান। এসেই তিনি কেভিন এবং শেনের মধ্যকার সমস্যা নিয়ে কেভিনের সাথে খুলাখুলি কথা বলেন এবং সমস্যাটি সমাধানের উদ্দেশ্যে স্ম্যাকডাউনের পরবর্তী পিপিভি Hell in a Cell-এ তাদের মধ্যে একটি ম্যাচ ঘোষণা করেন।

স্টিপুলেশন - Hell in a Cell Match 

সাথে এও ঘোষণা করেন যে, ম্যাচটিতে যদি কেভিন হারে তাহলে তাকে ফায়ার করা হবে।

এরপরেই ঘটে দারুণ এক ঘটনা। কেভিন, ভিন্সকে হেডবাট দেয়, ফলে ভিন্সের মাথা ফেটে যায়। এরপরে তাকে একটি সুপারকিক এবং ফ্রগ স্প্ল্যাশ দেয় কেভিন। পুরোপুরি ডেস্ট্রাকটিভ গিমিকে প্রদর্শন করা হয়েছে কেভিনকে। এটা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য। তবে এর চেয়েও বেশি প্রশংসার দাবী রাখে ভিন্স মিকম্যানের সাহসিকতা। নীচে সেগমেন্টটির ভিডিও দেওয়া হল-



ফেসবুক, ট্যুইটারসহ সোশ্যাল মিডিয়ার সব জায়গায় রেসলিং ভক্তরা ভিন্সের এই সাহসিকতার প্রশংসা করেছে। সত্তরোর্ধ্ব একজন ব্যক্তি যিনি কিনা নিজের কোম্পানির জন্যে এখনো অবলীলায় হেডবাট, সুপারকিক এবং ফ্রগ স্প্ল্যাশের মত মারাত্মক মুভ সেল করতে পারে তার প্রশংসা না করে পারা যায়?? 🙂

যাই হোক, সম্প্রতি ভিন্সের এই হেডবাট সেল এবং রক্ত বের হওয়া নিয়ে রেসলিং বিশারদ ডেভ মেল্টজার একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। 

মেল্টজারের মতে, 
ভিন্স এবং কেভিনের মধ্যকার এই সেগমেন্টের পূর্বেই ভিন্স ব্লেডের সাহায্যে তার মাথা কাটে এবং নু-স্কিনের সাহায্যে সেই কাটা জায়গাটা কভার করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হয়ে যায়। 

এরপরে একে একে কেভিন এবং ভিন্স রিংয়ে আসে এবং বাকযুদ্ধে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে ভিন্সকে কেভিন সেই কাটাস্থানে হেডবাট দেয় এবং সেখান থেকে নু-স্কিন ভেদ করেই পুনরায় রক্তপাত শুরু হয়। আর এভাবেই কেভিন এবং ভিন্সের হাত ধরে স্ম্যাকডাউন পেয়ে যায় দারুণ এবং সফল একটি সেগমেন্ট!!! 👏

আবারো বলছি, এটা শুধুই ধারণা। এটাই যে সত্যি তার গ্যারান্টি নেই। আসলে সেদিন কি ঘটেছিল সেটা এখন পর্যন্ত অজানাই রয়েছে। তবে, WWE এর পূর্ব ইতিহাস ঘাটলে ঘটনাটা অনেকটা এমনি হতে পারে বলে ধারণা করা যায় 🙂
• লেখকঃ Ratul Islam Antor